আজকাল অনেকেই মোবাইলে বা কম্পিউটারে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন। কিন্তু এর আগে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জানতে হবে।
এটা জানার পর আপনার ফ্রিল্যান্সিং কাজ শেখা উচিত। কেননা মার্কেটপ্লেস চাহিদা অনুযায়ী কাজ শিখলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
আমাদের এটাও জানতে হবে কোন কাজটি খুব সহজে শেখা যায়।
ফ্রিল্যান্সিং এর এমন অনেক কাজ আছে, যাদের চাহিদা আজীবনেও শেষ হবেনা। এই ব্লগে আপনারদের জন্য এমন কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং কাজ নিয়ে আলোচনা করা হবে, যা আপনাদের জানা জরুরী।
আমরা যারা ফিল্যান্সিং করে আয় করছি বা যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই, তাদের সকলেরই ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল কাজ গুলি সম্পর্কে জানা উচিত। কেননা এই কাজগুলিতে বায়ারদের আগ্রহ অনেক বেশি থাকে। আর ভবিষ্যতেও তাদের আগ্রহ শেষ হবেনা।
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলিতে সাধারণত নানা ধরনের কাজ পাওয়া যায়। এই কাজগুলি করে আপনি আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। আপনি কম্পিউটার অথবা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন
তবে যারা নতুন, তারা আসলে বুঝতে পারেননা যে কোন কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবে। অথবা ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি থাকে।
যে কাজ শিখে সে তার ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবে। এই ব্লগে আপনি সেই বিষয়েই বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এই পোস্টে যা যা থাকছে-
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি
Freelancing করার জন্য নানা ধরনের কাজ আছে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলিতে ঢুকলেই দেখা যায়, নানা ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ।
Freelancing সাইটগুলির মধ্যে খ্যাতনামা সাইটগুলি হল Fiverr, Upwork, Freelancer, People per hour, Guru ইত্যাদি। এই সকল সাইটে কাজের ছড়াছড়ি।
কিন্তু সব কাজে তো আর একসাথে পারদর্শী হওয়া সম্ভব নয়। আপনাকে যেকোন একটি অথবা দুইটি কাজ শিখে পারদর্শী হতে হবে। এর জন্য আপনাকে জানতে ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল কাজ সম্পর্কে।
আর এই কাজগুলি সম্পর্কে জেনে, এদের মধ্যে যেকোন একটি বা দুইটি কাজ নির্বাচন করে শেখা শুরু করে দিতে হবে।
কাজ শেখা হয়ে গেলে আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলে, কাজে অ্যাপ্লাই করা শুরু করে দিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে সবথেকে চাহিদা বেশি এমন ৫টি কাজ হল-
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ডাটা এন্ট্রি
- ভিডিও এডিটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়
১. ডিজিটাল মার্কেটিং
যদি প্রশ্ন করা হয়, ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি, তাহলে সবার প্রথমে থাকবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর নাম। কেননা এই কাজের চাহিদা আকাশছোঁয়া।
ফিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা ও ব্যপকতা সবথেকে বেশি।
তবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করে ইনকাম করার জন্য আপনাকে এই কাজ ভালভাবে শিখতে হবে।
আর এই কাজেগুলি বিভিন্ন ফিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ছড়াছড়ি। আর আগামী ২০ বছরেও এর চাহিদা শেষ হবে না।
এটার গভীরতা অনেক বেশি। তাই বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল কাজ হল ডিজিটাল মার্কেটিং।
ডিজিটাল মার্কেটিং কোন একটি নির্দিষ্ট কাজ নয়। নানা ধরনের কাজ ডিজিটাল মার্কেটিং এর আন্ডারে রয়েছে। যে সকল ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজের চাহিদা মার্কেটপ্লেসগুলিতে বেশি তা হল-
- এসইও
- কন্টেন্ট রাইটিং
- অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং
- সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- পে পার ক্লিক
1. এসইও:
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের ক্ষেত্রে এসইও এর ব্যাপক চাহিদা। এসইও মানে হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization).
যদি বলা হয়, ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি তাহলে এটি প্রথমে থাকবে।
কারণ এসইও করে একটি ওয়েবসাইটকে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম দিকে নিয়ে আসা যায়।
এতে করে সেই ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি পায়। আর সকল বায়ার চায় তার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি পাক। আর একটি ওয়েবসাইট বা ব্যবসার মূল শক্তি হল এর ভিজিটর।
আর আপনি যদি এই কাজটি একবার ভালভাবে রপ্ত করতে পারেন। তাহলে আপনাকে আর বসে থাকতে হবে।
আপওয়ার্ক, ফাইবার সহ যেকোন মার্কেটপ্লেসে এই কাজের চাহিদা আকাশ ছোঁয়া। তাই আপনি এই কাজটি শিখতে পারেন।
এসইও এর অনেক কাজ আছে। যা আপনি মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন।
2. কন্টেন্ট রাইটিং বা ব্লগ লেখা
আপনি যদি খুব ভাল লিখতে পারেন। আর সেই লেখা যদি এসইও ফ্রেন্ডলি হয়।
তাহলে মার্কেটপ্লেসে আপনার ডিমান্ড হবে অসীম। আর ব্লগ লেখার কাজ আপনি মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন।
ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে প্রচুর ব্লগ বা আর্টিকেল লেখার কাজ পাওয়া যায়। এই কাজের খুবই কদর। এটাও ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ। ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষত্রে ব্লগ লেখার কাজের চাহিদা অনেক বেশি।
- বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- বাংলা পোস্ট লিখে আয় করুন মাসে ১৮,০০০৳ পেমেন্ট বিকাশে
3. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
উন্নত বিশ্বে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজের চাহিদা ও ব্যাপকতা অনেক।
বিশেষ করে অ্যামাজন, ইবে এর মত ওয়েবসাইটগুলিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ দিয়ে থাকে।
এই কাজটি করা অনেক সহজ। আর প্রচুর চাহিদা। আপনি চাইলেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। প্রায় সকল মার্কেটপ্লেসে আপনি এই কাজটি পেয়ে যাবেন।
4. সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
এই কাজটি করতে যেমন অনেক সহজ। তেমনি এই কাজের কদর অনেক বেশি।
প্রতিদিন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে নতুন নতুন হজারো সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কাজ পোস্ট হয়। এটি ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল কাজ এর মধ্যে একটি।
সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম পেজ লাইক, পোস্ট তৈরি, আপডেট ইত্যাদির কাজ রয়েছে। এই কাজগুলি আপনি আপনার মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন।
5. পে পার ক্লিক
গুগল ও ফেসবুকে অ্যাড দেওয়ার কাজ হল পে পার ক্লিক।
এই কাজের চাহিদাও অনেক বেশি। উন্নত দেশের বেশিরভাগ বায়ার তার কোম্পানির প্রচারণা করে অ্যাডের মাধ্যমে।
আর এই কাজটি আপনি খুব সহজেই আপনার মোবাইল দিয়ে করতে পারেন। আপনাকে এই কাজটি করার জন্য Facebook Ads ও Google Ads এর কাজ শিখতে হবে।
এই কাজে একবার দক্ষ হয়ে উঠলে আপনার ইনকাম অনেক বেশি হবে। তাই আপনি এই কাজটি শিখতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ফাইবার এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার উপায়
২. ডাটা এন্ট্রি – ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি
ফিল্যান্সিং এর কাজ করার ক্ষেত্রে সবথেকে সহজ কাজ হল ডাটা এন্ট্রি। যদি বলা হয়, ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি তাহলে ডাটা এন্ট্রির নামও থাকবে উপরের দিকে।
আপনি যদি যেকোন প্রসিদ্ধ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ডাটা এন্ট্রি লিখে সার্চ করেন। তাহলে এত পরিমাণ ডাটা এন্ট্রির কাজ দেখতে পাবেন। যা চিন্তারও বাইরে।
ডাটা এন্ট্রির মত সহজ কাজ করে অনেকে লাখ টাকা আয় করছেন। ডাটা এন্ট্রির কাজ মানেই যে টাইপিং করা। তা কিন্তু নয়। এখানেও আপনার স্কিল দেখানোর জায়গা আছে।
আপনি এই কাজটি খুব ভালভাবে শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। আপনি মোবাইল দিয়েও ডাটা এন্ট্রির কাজ করে স্বাবলম্বী হতে পারেন।
ডাটা এন্ট্রি কাজ করার আগে আপনাকে এক্সেল, স্প্রেডশীট, ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্ট, গুগল ডকস ইত্যাদিতে কাজ করা শিখতে হবে। কয়েকটি ডাটা এন্ট্রির কাজ হল-
- ডাটা মাইনিং
- কপি পেস্ট
- ডাটা স্ক্রাপিং
- পিডিএফ টি ওয়ার্ড
- ওয়েব অ্যানালাইসিস
- বিটুবি লিড জেনেরেশন ইত্যাদি
৩. ভিডিও এডিটিং
Video Editing ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল কাজ গুলির মধ্যে একটি। দিন দিন যেমন ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব ও ফেসবুকের চাহিদা বাড়ছে।
তেমনি Video Editing এর চাহিদাও বাড়ছে। আগে মানুষ কোন কিছু জানতে গুগলে সার্চ করত।
আর এখন তারা ইউটিউবে সার্চ করে। কেননা এর মাধ্যমে খুব সহজেই যেকোন জানা যায়।
ইউটিউব ও ফেসবুক ভিডিও এর মাধ্যমে মানুষ খরব, বিনোদন, শিক্ষা সবকিছুই পায়।
আর এখান থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়।
তাই বায়াররা ভিডিও এডিটিং করাতে চায়। ভিডিও এডিটিং এর কাজও মার্কেটপ্লেসে জনপ্রিয়।
আপনি চাইলে এখন থেকে ভিডিও এডিটিং শুরু করে দিতে পারেন। আর ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং এর কাজ আজকাল অনেক মোবাইল অ্যাপ দিয়ে করা যাচ্ছে। আপনি চাইলে মোবাইলে কিভাবে ভিডিও এডিটিং করতে হয়, তা শিখতে পারেন।
আর ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা শুরু করতে পারেন। আপনার আয় বাড়তে থাকলে ধীরে ধীরে আপনি আরো এডভ্যান্স এডিটিং করা কম্পিউটার দিয়ে শিখতে পারেন।
৪. গ্রাফিক্স ডিজাইন – ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি
অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ কোনদিনও ফুরাবে না। অদূর ভবিষ্যতেও এই কাজের চাহিদা থাকবে। ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি প্রশ্নে গ্রাফিক্স ডিজাইন থাকতে উপরের কাতারে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মধ্যে আছে কভার ডিজাইন, ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন। এছাড়া ওয়েবসাইট মোক আপ, লোগো ডিজাইন ইত্যাদি। এই কাজগুলির যে কি চাহিদা। তা মার্কেটপ্লেস থেকে ঘুরে আসলেই দেখতে পারেন।
আপনি এখনই গ্রাফিক্স ডিজাইনকে আপনার ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন।
প্রফেশনালি এই কাজ করার জন্য আপনার একটি কম্পিউটার থাকতে হবে।
তবে অনেক মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আপনি বুক কভার ডিজাইন, লোগো ডিজাইন। এমনকি ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন, কভার ডিজাইন করতে পারবেন। আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ ইউটিউব ভিডিও দেখে শিখতে পারবেন। কয়েকটি গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ-
- লোগো ডিজাইন
- গেম ডিজাইন
- ব্যানার, কভার ডিজাইন
- প্যাকেজিং ডিজাইন
- ওয়েবসাইট মকআপ ( Mockup)
- ডিজিটাল প্রডাক্ট ডিজাইন
৫. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর কাজ ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল কাজের মধ্যে একটি।
এই কাজের চাহিদা যুগ যুগ ধরেই চলে আসছে। বিশেষ করে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজের ছড়াছড়ি। আজকাল প্রায় সকল কোম্পানীর জন্য একটি ওয়েবসাইট ও অ্যাপের প্রয়োজন পড়ে।
তাই আপনি এই কাজটি শিখতে পারেন। আর নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন।
ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট কাজের মধ্যে যে কাজগুলির চাহিদা বেশি-
১) সি এম এস ওয়েবসাইট
২) ওয়েবসাইট টেমপ্লেট
৩) ওয়েবসাইট বিল্ডার্স
৪) থীম ও প্লাগিন তৈরি
পৃথিবী যতদিন আছে। ওয়েবসাইট তত দিন থাকবে।
তাই ওয়েব ডেভেলপারের চাহিদাও থাকছে। আর এখন সকল প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসা প্রসারের জন্য নিজস্ব অ্যাপ বানাচ্ছে। আপনি এই অ্যাপ বানানোটাও শিখতে পারেন।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কাজের প্রচুর চাহিদা। আপনি অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখে প্রতিমাসে ৫ থকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
শেষ কথা – ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি
আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন। কিন্তু আপনি অনেক দ্বিধায় আছেন, কিভাবে ও কাজ কাজ শিখে শুরু করবেন? তাহলে আপনাকে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি।
এটা জানার পর আপনাকে যেকোন একটি কাজ খুব ভালভাবে শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দিতে হবে।
তবে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে। আপনি যে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন, সেই কাজই করবেন।
যেটা করতে আপনার বোর মনে হবে বা ভালো লাগবেনা, সে কাজ না করাই ভাল।
আগে কাজ ভালভাবে শিখুন। তারপর শুরু করুন। তাহলেই আপনি সফল হতে পারবেন।
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরো পোস্ট