ইন্টারনেটের কল্যাণে এখন ঘরে বসে খুব সহজেই ইনকাম করা যাচ্ছে। আর অনলাইনে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করা এখন খুব সহজ হয়ে গেছে।

তবে এর জন্য আপনাকে অনেক একাগ্র ও পরিশ্রমী হতে হবে।

আপনার মধ্যে ইনকাম করার প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও আকাংখা থাকতে হবে।

তাহলে, আপনিও ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে পারবেন।

অনলাইনে আয় করাটা খুব কঠিন কিছু না।

আপনি যদি সঠিক পথে হাঁটেন। তাহলে আপনি অবশ্যই আপনার লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন। নতুবা আপনার পক্ষে কখনোই সফল হওয়া সম্ভব নয়।

অনেকেই আছেন, অল্পতেই অধৈর্য্য হয়ে যান। এটা করলেও মোটেও চলবেনা। আপনাকে লেগে থাকতে হবে। অনেকেই সহজ কাজ করে অনলাইনে প্রতিদিন ২০০ টাকা ইনকাম করছেন।

আপনাকে ইনকামের সঠিক উপায় জানতে হবে। অনলাইনে এই রকম অনেক কাজ আছে।

যেগুলি করে আপনি প্রতিদিন ১ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই ব্লগে সেই উপায়গুলিই জানা যাবে।

অনলাইনে কাজ করে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করার জন্য কি কি লাগবে?

আজকাল ঘরে বসে অনেকেই প্রতিমাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করছেন। আপনিও একটু চেষ্টা করলে এভাবে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে দৈনিক ১০০০ টাকা আয় করার জন্য যা যা লাগবে-

১. একটি স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটার।

২. যে কাজ করে আয় করতে চাচ্ছেন, সেই কাজ সম্বন্ধে ভাল জ্ঞান রাখা।

৩. ইন্টারনেটের ব্যবস্থা থাকা।

৪. টাকা হাতে পাওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট, বিকাশ, নগদ, রকেট, পেটিএম ইত্যাদি একাউন্ট থাকা।

আরো পড়ুনঃ

অনলাইনে কাজ করে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করার উপায়

আপনি খুব সহজেই অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমানে বেকারত্ব অনেক বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই চাচ্ছেন। এখন ঘরে বসে ইনকাম করতে। এখন অনেকেই ঘরে বসে সহজেই মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করছে। আর খুব সহজেই আপনিও চাইলে ঘরে বসেই দিনে ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নানা উপায়ে এভাবে আয় করা গেলেও, আমরা ৭টি সেরা উপায় সম্পর্কে জানব। উপায়গুলি হল-

১. অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করে আয় (Affiliate marketing)

২. ব্লগ লিখে আয় (Blogging)

৩. ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আয় (Youtubing)

৪. অনলাইনে ছবি বিক্রি করে  আয়(Selling photos)

৫. ফেসবুকে রিলস ভিডিও বানিয়ে আয় (Making reels on facebook)

৬. Food panda তে নিজের রান্না বিক্রি করে আয়

৭. অনলাইন টিউশনি করে আয়

১) অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

এটা এক ধরনের মার্কেটিং। আপনি যদি কোন পন্য বিক্রি করাতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন।

এর মাধ্যমে আপনি অন্যের পন্য বিক্রি করে আয় করতে পারেন।

ধরুন, কারো কাছে একটি পন্য আছে। সে সেটা ১০ টাকাতে বিক্রি করতে চায়।

আর সে সেই পন্যটি আপনাকে দিয়ে বলল, আপনি যদি তার পন্য ১০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন। তাহলে সে সেখান থেকে ২ টাকা আপনাকে দিবে।

তারপর আপনি তার পন্যটি নিয়ে মার্কেটিং করে ১০ টাকায় বিক্রি করে দিলেন। আর ২ টাকা কমিশন পেলেন। এই পদ্ধতিকেই অ্যাফালিয়েট মার্কেটিং বলে।

নানা উপায়ে আপনি অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন। আপনি খুব সহজেই এটা করে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

কোথায় অ্যাফেলিয়েট পন্য পাবঃ

Amazon, Ebay, Daraz ইত্যাদি থেকে আপনি অ্যাফেলিয়েট পণ্য পেতে পারেন।

তারা আপনাকে তাদের পণ্যের এফিলিয়েট লিংক দিবে।

আপনি যদি তাদের লিংক ব্যবহার করে সেই পন্য বিক্রি করতে পারেন তাহলে আপনি কমিশন পাবেন।

এভাবে আপনি যত বেশি পন্য বিক্রি করতে পারবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন।

অ্যাফেলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে কিভাবে পন্য বিক্রি করবঃ

আপনি খুব সহজে অ্যাফেলিয়েট লিংক শেয়ার করে পন্য বিক্রি করতে পারবেন। এই লিংক আপনি আপনার তৈরি করা ওয়েবসাইটে, ইউটিউবের ডেস্ক্রিপশনে, ফেসবুক পেজে ইত্যাদি নানা জায়গায় শেয়ার করে তা বিক্রি করতে পারেন।

তবে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে, আপনি যে ক্যাটাগরির অ্যাফেলিয়েট লিংক সংগ্রহ করবেন।

আপনার ওয়েবসাইট, ইউটিউব ভিডিও, ফেসবুক পেজে যেন সেই ক্যাটাগরির কন্টেন্ট থাকে। এভাবে খুব সহজে আপনি অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন। অনেকেই এভাবে ইনকাম করছে। আপনিও চাইলে অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং শিখে শুরু করে দিতে পারেন। আর কমেও প্রতিদিন ১০০০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

২) ব্লগ লিখে আয়

লেখালেখি করে আয় করা সবথেকে সহজ। আপনি যেকোন বিষয়ে ভাল জানলে। এখন থেকেই লিখতে শুরু করুন। কারণ গুগল সার্চ ইঞ্জিনে তথ্যের প্রচুর চাহিদা। এই চাহিদাকে কাজে লাগিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারেন। 

এখন প্রশ্ন হল কিভাবে ব্লগ লিখব? কি কি বিষয়ের উপর লিখব? কোথায় লিখব? কিভাবে ব্লগ লিখে আয় করব? এই বিষয়গুলি আপনাকে জানতে হবে।

ব্লগ কি ?

যেকোনো বিষয়ের উপর কোন আর্টিকেল লেখাকে ব্লগ বলে। সেটা যেকোন বিষয়ের উপর হতে পারে। আপনাকে অনলাইনে টাইপ করে ব্লগ লিখতে হবে।

কি কি বিষয়ের উপর ব্লগ লিখব ?

আপনি চাইলে যেকোন বিষয়ের উপর লিখতে পারেন। যেমন- রান্না, খেলা, বিনোদন, শিক্ষা, টেকনোলজি, ওয়েবসাইট, নিউজ ইত্যাদি। আপনার যা ভাল লাগে বা আপনি যা জানেন। তাই আপনি লিখতে পারেন।

কোথায় ব্লগ লিখব ?

ব্লগ লেখার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম দরকার হয়। আপনাকে একটি ওয়েবসাইট বানাতে হবে। সেটা ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট হলে ভাল হয়। এই ওয়েবসাইট বানানো খুবই সহজ। আপনি চাইলেই youtube দেখে শিখে ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন। এরপর আপনাকে একের পর এক ব্লগ লিখে আপনার ওয়েবসাইটে সেট করতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে। আপনার ব্লগগুলির সাইজ যেন কমপক্ষে ১০০০ শব্দের হয়।

প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম

How to earn 1000 daily online?

 

কিভাবে ব্লগ লিখে আয় করব ?

নানা উপায়ে ব্লগ লিখে আয় করা যায়। দেখুন কি কি উপায়ে ব্লগ লিখে আয় করা যায়-

১. আপনার ব্লগে Google Adsense এড লাগিয়ে

আপনি খুব সহজেই গুগলের এড আপনার ওয়েবসাইটে লাগিয়ে আয় করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে এটা গুগল থেকে অনুমোদন করে নিতে হবে।

এরপর আপনার ওয়েবসাইটে আপনি এড লাগিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

এরপর আপনার ওয়েবসাইটে কোন ভিজিটর আপনার ব্লগ বা লেখা পড়ার পাশাপাশি এডে ক্লিক করলে আপনার টাকা ইনকাম হতে শুরু হবে।

আপনার ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর হবে। আপনার আয় তত বেশি হবে। আপনার আয় করা টাকা Google Adsense অ্যাকাউন্টে জমা হবে। সেই টাকা আপনাকে প্রতিমাসে পাঠানো হবে। আপনি ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে সেই টাকা তুলতে পারবেন।

২. ব্লগে অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করে

আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগে অ্যাফেলিয়েট লিংক লাগিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি Amazon, Ebay, Daraz ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের পণ্য আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের পণ্য বিক্রি করলে আপনি কমিশন পাবেন। এইভাবে কিছু কিছু করে কমিশন পেতে পেতে দেখা যাবে আপনার ইনকাম দিনে হাজার টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

৩. নিজস্ব পণ্য বিক্রি করে

আপনি আপনার ব্লগের ভিজিটরকে কাজে লাগিয়ে আপনার নিজের পণ্য খুব সহজেই বিক্রি করতে পারবেন।

এর জন্য আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগের মাঝে মাঝে আপনার নিজের পণ্যের বিজ্ঞাপণ দিয়ে। সেই পণ্য বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার ব্লগে মোটামুটি মানের ভিজিটর হলে আপনি খুব সহজেই প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ

৩) ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে আয়

আজকাল ইউটিউবের মাধ্যমে ইনকাম করা অনেক সহজ হয়ে গেছে। আপনি যদি দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে ইউটিউবকে বেছে নিতে পারেন।

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।

এরপর সেই চ্যানেলে যেকোন বিষয়ের উপর ভিডিও আপলোড করতে থাকতে হবে।

আপনাকে অবশ্যই সেই ভিডিও গুলি নিজে বানাতে হবে ও নিজে এডিট করতে হবে।

আপনি আপনার মোবাইলের ক্যামেরা দিয়েই ভিডিও করতে পারেন।

আর ভিডিও এডিট করা খুবই সহজ। আপনি চাইলেই আপনার মোবাইলে যেকোনো ভিডিও এডিটর অ্যাপ install করে তা দিয়ে এডিট করতে পারেন।

আপনার ইউটিউব ভিডিওতে যখন ভিউ হওয়া শুরু হবে।

তখন আপনি ভিডিওতে গুগল এডসেন্সের এড লাগিয়ে, অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করে ও স্পন্সর করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি এভাবে নিয়মিত কাজ করে একটা সময় অনায়েসেই হজার টাকা দিনে ১০০০ টাকা আয় করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ

৪) ছবি বিক্রি করে আয়

আপনি যদি খুব ভাল ছবি তুলতে পারেন তাহলে আপনার মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে তা অনলাইনে বিক্রি করে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এ জন্য আপনাকে যেকোন জিনিসের খুব সুন্দর করে ছবি তুলতে হবে।

এরপর সেই ছবিগুলি আপনাকে অনলাইনে বিক্রি করে দিতে হবে।

আর এর বিনিময়ে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আপনার তোলা ছবি আপলোড করতে হবে। এরপর সেই প্ল্যাটফর্ম থেকে কেউ আপনার ছবি ডাউনলোড করলেই আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।

আপনার এভাবে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করা কোন ব্যাপারই হবেনা। কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম হল- Gettyimages, Pond5, iStock ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ

৫) ফেসবুকে রিলস ভিডিও বানিয়ে আয়

ফেসবুক রিলস ভিডিও (Reels) মানে হল ছোট ৩০ সেকেন্ড বা ১ মিনিটের ভিডিও। এই ভিডিওগুলি ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এগুলি মূলত টিকটক ভিডিও এর মত। 

আপনি খুব সহজেই ছোট এই ভিডিওগুলি বানিয়ে আয় করতে পারবেন।

আপনি আপনার মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে কিছু টেকনিক করে এই ভিডিও গুলি বানাতে পারেন।

আপনার যদি ইউটিউব চ্যানেল থাকে। তাহলে সেখানকার ভিডিও থেকে কিছু উল্লেখযোগ্য ভিডিও কেটে রিলস বানাতে পারেন।

এছাড়া বিভিন্ন চাইনিজ ভিডিওতে কিছুটা এডিট করে তাতে আপনার ভয়েজ দিয়ে রিলস বানাতে পারেন।

রিলস ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করতে হয়। আপনি আপনার ফেসবুক প্রোফাইল অথবা পেজ থেকে এই ভিডিওগুলি আপলোড দিতে পারেন।

এই ভিডিও গুলি অনেক বেশি ভাইরাল হয়। তাই আপনি খুব সহজেই এই ভিডিও গুলিতে এড সেট করে দৈনিক ১০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। আর আপনার আয়কৃত টাকা ফেসবুক আপনাকে প্রতিমাসে আপনার ব্যাংক একাউন্টে প্রদান করবে।

আরো পড়ুনঃ

৬) Food Panda তে নিজের রান্না বিক্রি করে আয়

আপনি যদি খুব ভাল রাধুঁনী হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি অনায়েসেই অনলাইনে Food Panda তে আপনার রান্না বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।

এর জন্য আপনার কোন দোকান বা লাইসেন্স থাকার দরকার নেই। আপনাকে Food Panda  অ্যাপ install করতে হবে। এরপর অ্যাপে সাইন আপ করে আপনার রান্নার ছবি সেট করে আবেদন করতে হবে। আবেদন অ্যাপ্রুভ হয়ে গেলে আপনি আপনার রান্না করা খাবার Food Panada তে দিবেন। আপনার রান্না করা খাবার দেখে কাস্টমার পছন্দ করলে।

সে তখন সেটা অর্ডার করবে। এরপর ডেলিভারি ম্যান এসে আপনার খাবার নিয়ে যাবে। ডেলিভ্যারি মানের টাকা কাস্টমার বহন করবে।

আপনি চাইলে যেকোন খাবার বিক্রি করে এখানে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই শুধুমাত্র ডাল, ভর্তা, ভাত বিক্রি করেই দিনে ১ হাজার টাকা আয় করে থাকে। আপনার আয়কৃত টাকা আপনি যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে তুলতে পারবেন।

৭)  অনলাইন টিউশন করে আয়

আপনি খুব সহজেই অনলাইনে ছাত্র পড়িয়ে আয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু করে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত যেকোনো ছাত্র পড়াতে পারেন।

আপনি Google Meet অথবা Zoom এর মাধ্যমে একাধিক ছাত্র পড়াতে পারেন।

এছাড়া আপনি যেকন বিষয়ের কোর্স অনলাইনে বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারেন। ইন্টারনেট থেকে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার এর থেকে আর সহজ উপায় হয়না। আপনি এভাবে অনায়েসেই দিনে হাজার টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন।

উপসংহার 

অনলাইনে কাজ করে ইনকা করার উপায়ের শেষ নেই। আপনি আরো নানা উপায়ে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।

তবে উপরের উপায়গুলি অনুসরণ করলে আপনি খুব সহজেই প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি এভাবে ইনকাম করতে চান।

তাহলে আজ থেকেই চেষ্টা শুরু করে দিন। আপনিও অবশ্যই সফল হবেন।

অবশ্যই পড়ুনঃ

পোস্টটি শেয়ার করুন-