ছবি এডিট করার সফটওয়্যার বা অ্যাপ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সব সময় প্রয়োজন হয়ে থাকে।

কেননা একটি ছবি তোলার পর, সেটি দেখতে আরো সুন্দর করার জন্য এই সফটওয়্যারের প্রয়োজন পড়ে।

আর এই সফটওয়্যার গুলির বিভিন্ন ফিচার ছবিগুলোকে দৃষ্টিনন্দন করে থাকে।

বিভিন্ন কারণে ছবি এডিট করার প্রয়োজন হতে পারে।

আর এখন মোবাইলের বিভিন্ন সফটওয়্যার বা অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই যে কোন ছবি এডিট করা যায়। এছাড়া বিভিন্ন অ্যাপে এ আই যুক্ত করে ছবিগুলিকে আরো সুন্দর করে উপস্থাপন করা যায়।

এই ব্লগে আমরা এমন ৪টি ছবি এডিট করার অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো।

আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান বা ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনার সব সময় ছবি এডিট করার প্রয়োজন হতে পারে।

আর এ কাজটি যদি আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে অ্যাপের সাহায্যে করতে পারেন, তাহলে আপনার সময় অনেক বেঁচে যাবে।

আর আপনি বেশি বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়া আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক জনপ্রিয় হতে চান বা বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর ছবি দেখিয়ে সবাইকে অবাক করাতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার একটি ভালো ছবি এডিট করার অ্যাপ এর প্রয়োজন হবে।

দৈনন্দিন জীবনে নানা কারণে ছবি এডিট করার প্রয়োজন হতে পারে।

আপনি যদি নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়াতে ছবি দিয়ে জনপ্রিয় হতে চান বা ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনার প্রতিনিয়ত ছবি এডিট করার প্রয়োজন হবে।

ছবি এডিট করার সফটওয়্যার

আর ছবি এডিট করার জন্য আপনাকে সবথেকে সহজ ও কার্যকর অ্যাপ বাছাই করতে হবে।

যে সকল কারণে ছবি এডিট করার প্রয়োজন হতে পারে-

সোশ্যাল মিডিয়াতে দেওয়ার জন্য

আপনি যদি আপনার পরিবার ও বন্ধুদের দেখানোর জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ছবি আপলোড করতে চান, তাহলে আপনার উদ্দেশ্যে থাকবে সেই ছবিতে যেন বেশি বেশি মানুষ লাইক ও কমেন্ট করে।

এর জন্য আপনার ছবিটিকে অনেক দৃষ্টিনন্দন হতে হবে। তবে মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে সব সময় সুন্দর ছবি বা মনের মত ছবি তোলা সম্ভব হয় না।

এর জন্য আপনি একটি ভালো ছবি এডিট করার সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ছবিটি অনেক সুন্দর করে এডিট করতে পারেন ও তা সোশ্যাল মিডিয়াতে দিতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার জন্য

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চান, তাহলে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কাজে আপনার ছবি এডিট করার প্রয়োজন হবে।

যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, কভার ডিজাইন, বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল, গিগ, পোর্টফোলিও তৈরি ইত্যাদি কাজে সব সময় বিভিন্ন ছবির প্রয়োজন হয়ে থাকে।

আর এই সকল কাজে সব সময় ইউনিক ছবি ব্যবহার করতে হয়। এই ইউনিক ছবি বানানোর জন্য বিভিন্ন ছবি এডিট করার apps এর প্রয়োজন পড়ে।

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য

ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রতিনিয়ত ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করতে হয়।

এই ভিডিওগুলিতে বিভিন্ন থাম্বনেইল ব্যবহার করতে হয়। এছাড়া ভিডিওর মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ছবির প্রয়োজন হয়ে থাকে।

এই থাম্বনেইল তৈরি ও ছবি তোইরি করার কাজটি আপনি ছবি এডিটিং সফটওয়্যার দিয়ে করতে পারবেন।

ফেসবুক ও গুগলে এড দেওয়ার জন্য

আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং ও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ইনকাম করতে চান।

তাহলে আপনাকে ফেসবুকও গুগলে পেইড প্রমোশন করতে হবে। এই পেইড প্রমোশনের জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার পেইড এডে ছবি দিতে হবে।

এই ছবিটি আপনি ফটো এডিটিং অ্যাপস ব্যবহার করে বানাতে পারেন।

ছবি এডিট করার সফটওয়্যার

বর্তমানে মোবাইলের বিভিন্ন পিক এডিট করার সফটওয়্যার রয়েছে।

এই সফটওয়্যারগুলি দিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ছবি এডিট করতে পারবেন।

আর এখন প্রায় প্রত্যেকটি অ্যাপেই এ আই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে।

এই ফিচার দিয়ে ছবিগুলিকে আরো সুন্দর করে তোলা যায় বা আপনি যেমনটি চাচ্ছেন তা বিনা পরিশ্রমে নিমিষেই করা যায়।

ছবি এডিট করার সবথেকে সেরা অ্যাপগুলি সম্পর্কে অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে জানুন।

১. Canva

আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন টাইপের ছবি দিয়ে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার বাড়াতে চান।

তাহলে এই সফটওয়্যারটি আপনার জন্য সেরা হবে।

কারণ,এটি একটি অসাধারণ ছবি এডিট করার সফটওয়্যার।

এছাড়া আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে, ইউটিউবিং করে, ছবি বিক্রি করে ইনকাম করতে চান, তাহলে এই অ্যাপটি আপনার জন্য একটি নির্ভরযোগ্য অ্যাপ হবে।

অ্যাপটিতে ছবি এডিটিং করার পাশাপাশি আপনি ভিডিও এডিটিংও করতে পারবেন।

আর এখানে ছবি এডিটিং বা ভিডিও এডিটিং করতে তেমন কোন দক্ষতার প্রয়োজন হবে না।

এই অ্যাপটি দিয়ে যা যা করা যাবে-

১. সকল ধরনের ছবি এডিটিং। যেমন ছবির সাইজের পরিবর্তন, ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন, ছবিকে বিউটিফুল করা, ছবিকে ক্রফ, ব্লার ইত্যাদি করা।

২. প্রেজেন্টেশন, ডকুমেন্ট, শীট, ওয়েবসাইট মকআপ ইত্যাদি তৈরি করতে পারবেন।

৩. ফেসবুক পেজের কভার ফটো, ইউটিউব ভিডিও এর থাম্বনেইল, বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইলের পোর্টফোলিও ও গিগের কভার ছবি তৈরি করতে পারবেন।

৪. ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম ও ইউটিউবের জন্য রিলস ও শর্ট ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।

৫. এছাড়া যে কোনো ভিডিও এই অ্যাপ দিয়ে তৈরি করা যাবে।

Canva এর এ আই (AI) ফিচার দিয়ে যা যা করা যাবে

এই অ্যাপের এ আই ফিচার দিয়ে আপনি কমান্ডের সাহায্যে বিভিন্ন লেখা, ছবি, ভিডিও, ওয়েবসাইটের কোড, ডিজাইন ইত্যাদি নিমিষেই তৈরি করে নিতে পারবেন।

এই অ্যাপটি দিয়ে ছবি এডিট করার জন্য আপনি সহজেই অ্যাপটি আপনার মোবাইলে গুগল প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করে নিতে পারবেন।

অ্যাপটি এতটাই জনপ্রিয় যে এটি গুগল প্লে স্টোরে ৫০০ মিলিয়নের বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে।

আর এর রিভিউ ৫ এর মধ্যে ৪.৪ স্টার। আপনি চাইলে কম্পিউটার দিয়েও এই অ্যাপের মাধ্যমে ছবি এডিট করতে পারবেন।

২. Picsart

আপনি যদি আপনার তোলা ছবিকে আরো সুন্দর করতে চান ও নতুন নতুন সুন্দর ছবি তৈরি করতে চান তাহলে এই অ্যাপটি আরও একটি সেরা ছবি এডিট করার সফটওয়্যার হবে।

এই অ্যাপটি এতটাই জনপ্রিয় যে, এটি গুগল প্লে স্টোরে এক বিলিয়নের বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে।

অ্যাপটি এত জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণ হলো, এর নানাবিধ ফিচার।

এই অ্যাপের সাহায্যে আপনি যা যা করতে পারবেন-

১. যেকোনো ধরনের ছবি মডিফাই ও বিউটিফুল করা

২. বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য ছবি তৈরি

৩. কোলাজ ছবি তৈরি

৪. বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য ছবি তৈরি

৫. বিভিন্ন অনলাইন ইনকাম, ফ্রিল্যান্সিং কাজ, ইউটিউব থাম্বনেইল ফেসবুক পেজ ফটো, লোগো, কভার ফটো ইত্যাদি তৈরি।

৬. পেইড পেইড বিজ্ঞাপন প্রমোশনের জন্য ছবি তৈরি

৭. শর্ট ভিডিও, রিলস, বড় ভিডিও ইত্যাদি তৈরি

এই অ্যাপটিতে ছবি ও ভিডিও তৈরি করার জন্য বিভিন্ন টেমপ্লেট পেয়ে যাবেন। যেগুলির সাহায্যে খুব সহজেই ছবি ও ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।

Picsart এর এ আই ফিচার দিয়ে যা যা করা যাবে

বর্তমানে এআই খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এটি আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে।

আপনিও এই অ্যাপের সাহায্যে ব্যবহার করে খুব সহজেই বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।

এর এআই ব্যবহার করে আপনি যা যা করতে পারবেন-

১. যেকোনো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি

২. যে কোন ছবির Enhance বাড়ানো

৩. যেকোনো ছবির অ্যাভাটার তৈরি

৪. ছবির বর্ণনা দিয়ে এক ক্লিকে যেকোনো ছবি তৈরি করা

৫. প্রচারণার জন্য বিভিন্ন বিজ্ঞাপন বর্ণনা দিয়ে এক ক্লিকে তৈরি

এটি একটি এআই বিশিষ্ট ছবি এডিটিং অ্যাপ।

এই অ্যাপটি দিয়ে আপনি এ আই দিয়ে এক ক্লিকে যে কোন ছবির সৌন্দর্য বর্ধন করতে পারবেন।

এছাড়া এই অ্যাপটি গুগল প্লেস্টোর থেকে সহজেই ইন্সটল করে ছবি এডিটিং শুরু করতে পারবেন।

অ্যাপটির অসাধারণ এআই বৈশিষ্ট্য এঁকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এটি ৫০০ মিলিয়নের বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে।

এই অ্যাপটি দিয়ে আপনি যা যা করতে পারবেন-

১. এই অ্যাপের সাহায্যে আপনি আপনার চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, বিভিন্ন দাগ মোছা ও ছবির Enhance বৃদ্ধি এক ক্লিকেই এআইয়ের মাধ্যমে করতে পারবেন।

২. যেকোনো পুরাতন ছবিকে এক ক্লিকে নতুন ছবিতে রূপান্তর করতে পারবেন।

৩. এ আই দিয়ে কাপল ছবি, মডেলিং ছবি ইত্যাদি ছবি তৈরি করতে পারবেন

এই অ্যাপটি মূলত বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে, যে কোন পুরাতন ছবিকে নতুন ছবিতে রূপান্তর করার ফিচার টির জন্য।

আপনি চাইলে এই অ্যাপটি ইন্সটল করে দেখতে পারেন। আপনার তোলা ছবির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারেন।

৪. Fotor

এটি একটি অন্যতম জনপ্রিয় ছবি এডিট করার সফটওয়্যার।

এই অ্যাপে ছবি এডিট করার সকল ফিচার পেয়ে যাবেন।

এছাড়া এই অ্যাপটিতে বিভিন্ন ধরনের এ আই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে।

যা এর ছবি এডিটিংকে আরো উন্নত মানে নিয়ে গেছে।

এই অ্যাপটি দিয়ে ছবি এডিট করার জন্য আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করে নিতে পারেন।

এরপর খুব সহজেই এখানে ছবি এডিট করতে পারবেন। এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেক ১০ মিলিয়নের বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে।

দেখে নিন এই অ্যাপের সাহায্যে আপনি যা যা করতে পারবেন –

১. এই অ্যাপ দিয়ে আপনি ফটো এডিটিং এর বেসিক সব কিছুই করতে পারবেন। যেমন ছবি সৌন্দর্য বৃদ্ধি, ছবি ক্রপ করা, রিসাইজ করা, ইত্যাদি সবকিছুই করতে পারবেন।

২. এই অ্যাপটি দিয়ে আপনি ইউটিউব থাম্বনেইল, সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য ছবি তৈরি, কোলাজ ছবি তৈরি, স্লাইডিং ছবি, বিজনেস কার্ড, লোগো, পোস্টার, সিভি, ইকমার্স ওয়েবসাইট এর জন্য ছবি তৈরি, ক্লাস রুটিন, ইত্যাদি করতে পারবেন।

Fotor এর এ আই ফিচার দিয়ে যা যা করা যাবে –

এই অ্যাপের এআই ফিচার ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও এডিট করতে পারবেন।

এর এ আই ফটো এডিটর দিয়ে এক ক্লিকে যেকোনো ছবির প্রায় সকল ধরনের এডিটিং করতে পারবেন।

Fotor এর এ আই ফটো এডিটর যা যা করা যাবে –

  • ছবির উপর বিভিন্ন ইফেক্ট তৈরি
  • হেয়ার স্টাইল তৈরি
  • ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ
  • কোন ব্যক্তির ছবির উপর নিজের ছবি বসানো
  • নিজের বাচ্চার ছবি কি রকম হবে তা তৈরি
  • ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য ছবি তৈরি
  • আর্ট ছবি তৈরি

Fotor এর এ আই ভিডিও এডিটর দিয়ে যা যা করা যাবে –

১. যেকোনো কিছু লিখে এক ক্লিকেই ভিডিও তৈরি

২. যে কোন ছবিকে ভিডিওতে রুপান্তর

৩. রেডিমেড টেমপ্লেট দিয়ে ভিডিও তৈরি

৪. যেকোন ভিডিওতে কোন ব্যক্তির চেহারাতে নিজের চেহারা বসিয়ে বা অন্য কারো চেহারা বসিয়ে ভিডিও তৈরি

৫. কথা বলা এভাটার তৈরি

৬. ভিডিও অবজেক্ট রিমুভ করা

৭. ভিডিও Enhance বৃদ্ধি করা ও ফেস মিমিক করা

FAQ – ছবি এডিট করার সফটওয়্যার

ছবি এডিট করার সবথেকে ভালো সফটওয়্যার গুলি কি কি?

ফটো এডিট করার জন্য সেরা সফটওয়্যার গুলি হল Canva, Picsart, Fotor, Remini ইত্যাদি।

কিভাবে এ আই দিয়ে ছবি এডিট করা যায়?

এ আই দিয়ে ছবি এডিট করার জন্য আপনাকে ক্যানভা, পিক্স আর্ট, ফটর ইত্যাদি অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।

এই অ্যাপগুলি সাহায্যে আপনি এআই এর মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেকোনো ছবি এডিট করতে পারবেন।

এছাড়া এআই দিয়ে যেকোনো ছবি তৈরি করতে পারবেন।

উপসংহার – ছবি এডিট করার সফটওয়্যার

এই ব্লগে আমরা জানতে পারলাম বিভিন্ন ফটো এডিটিং অ্যাপ সম্পর্কে।

যে অ্যাপগুলির ব্যবহার অনেক সহজ। আপনিও চাইলে বিভিন্ন কারণে এই অ্যাপগুলি মাধ্যমে ছবি এডিট করতে পারেন। অনেক ফিচার আপনি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনার প্রয়োজনের বেশিরভাগই ফ্রি অপশনে পেয়ে যাবেন।

তবে আপনি সামান্য কিছু টাকা প্রতি মাসে খরচ করে এই অ্যাপগুলি পেইড ভার্সন ব্যবহার করতে পারবেন।

আশা করি এই ব্লগটি পড়ে আপনারা ফটো এডিটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অ্যাপ সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।

আপনার প্রয়োজন হলে এখনই অ্যাপগুলি আপনার মোবাইলে ইন্সটল করে ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

এই পোস্টটি শেয়ার করুন