ব্লগ লিখে আয় করা এখন খুব সহজ। খুব সহজে আপনিও ব্লগ লিখে প্রতি মাসে আয় করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য্যশীল হতে হবে। আর নিয়মিত ব্লগ বা আর্টিকেল লিখে যেতে হবে।

ব্লগ বা আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আপনি অন্যকে কিছু জানাতে পারছেন। আপনার কাছ থেকে কেউ কিছু শিখতে পারছে। আর এর বিনিময়ে আপনি নানা উপায়ে ইনকাম করতে পারছেন।

এই ব্লগ আপনাকে অনলাইনে ওয়েবসাইট খুলে লিখতে হবে। এর প্রসেসটা অনেক সহজ। আর আপনি আপনার ইনকামও অনলাইন থেকেই করতে পারবেন। আবার আপনার উপার্জনের অর্থ খুব সহজেই হাতে পাবেন।

ব্লগ বা আর্টিকেল কি?

এর মানে হল কোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করা। আপনার যে বিষয়ে জ্ঞান আছে। আর আপনি যে বিষয়ে লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। সেই বিষয়ে লিখতে পারেন। যেমনঃ আপনি যদি টেক বিষয়ে অনেক পারদর্শী হয়ে থাকেন। তাহলে টেক বিষয়ক ব্লগ বাদ আর্টিকেল লিখতে পারেন। আপনি যদি ভাল রান্না পারেন। তাহলে রান্না বিষয়ক ব্লগ বা আর্টিকেল লিখতে পারেন। তবে যেই বিষয়ক লিখেন না কেন। তা খুবই সুন্দর করে ও গুছিয়ে লিখতে হবে। আর খেয়াল রাখতে হবে ব্লগটি যেন অনেক তথ্যবহুল হয়

কিভাবে ব্লগ বা আর্টিকেল লিখতে হয়?

ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। ব্লগটি যেন এমনভাবে লেখা হয়। যা পড়ে পাঠকের ভাল লাগে। আর আপনি ব্লগে কি বুঝাতে চাচ্ছেন তা যেন পাঠক বুঝতে পারে। আপনার ব্লগ পড়ে যদি পাঠক কোন কিছু বুঝতে না পারে। তাহলে সে পরবর্তীতে আপনার ব্লগ পড়তে আর আগ্রহ দেখাবে না।

কোথায় ব্লগ লিখব?

আপনি ব্লগ লিখে টাকা আয় করা জন্য দুই ধরনের ওয়েবসাইট বেছে নিতে পারেন। সেই দুইটি হল-

১. ব্লগার ওয়েবসাইট (Blogger):

এটি গুগলের একটি ফ্রি প্ল্যাটফর্ম। এখানে ব্লগ লিখতে কোন টাকা লাগে না। আপনি চাইলে ফ্রিতে একটি জিমেইল (Gmail) খুলতে পারেন।

এর মাধ্যমে ব্লগারে সাইন ইন করে ব্লগ লেখা শুরু করে দিতে পারেন। ব্লগারে একটি ওয়েবসাইট খুলে ব্লগ লেখা অনেক সহজ। কিভাবে ব্লগারে ওয়েবসাইট খুলতে হয়। তা ইউটিউব ভিডিও দেখে শিখতে পারেন।

২. পারসোনাল ওয়েবসাইট (Wordpres) :

এটা হল আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট। যেখানে আপনার নিজের ডোমেইন ও হোস্টিং থাকবে। পারসোনাল ওয়েবসাইটে ব্লগ লিখে আয় করার সবথেকে ভাল মাধ্যম ওয়ার্ডপ্রেস। এর জন্য ওয়ার্ডপ্রেসে একটি ওয়েবসাইট খুলতে হবে। এরপর তাতে একটি ফ্রি ব্লগ থীম ইনস্টল করতে হবে। এরপর সেখানে ব্লগ বা আর্টিকেল লিখতে থাকতে হবে।

 

কোন কোন বিষয়ে ব্লগ লিখব?

আপনি চাইলে যেকোন বিষয়ে লিখতে পারেন। যেমনঃ

  • রান্না বিষয়ক
  • টেক বিষয়ক
  • স্বাস্থ্য বিষয়ক
  • খেলা বিষয়ক
  • কারো জীবনী বিষয়ক
  • বাগান করা বিষয়ক
  • পন্য বিষয়ক
  • জীবনযাপন বিষয়ক
  • চাকরি বিষয়ক
  • বিনোদন বিষয়ক
  • খেলা বিষয়ক

এই রকম যেকোন বিষয়ে ব্লগ লিখতে পারেন

অবশ্যই পড়ুনঃ

 

ব্লগ লিখে আয়

ব্লগ লিখে আয় করার উপায়

ব্লগ লিখে আয় করার উপায়

আপনি যদি ভাল ব্লগ লিখতে পারেন। তাহলে বেশ কয়েক উপায়েই আপনি ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগ লিখে আয় করার উপায়গুলি হল-

১. গুগল অ্যাডসেন্সের (Google Adsense) মাধ্যমে

২. অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে

৩. স্পন্সরশীপের মাধ্যমে

৪. নিজের পন্য বিক্রি করে

১. গুগল অ্যাডসেন্স (Google Adsense) এর মাধ্যমে

আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে অনেকগুলি ভাল মানের ব্লগ লিখেন। আপনার ব্লগে পর্যাপ্ত পাঠক বা ভিজিটর আসা শুরু হয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগে অ্যাড লাগিয়ে টাকা আয় করতে পারেন। গুগল অ্যাডসেন্স (Google Adsense) লাগানোর জন্য প্রথমে আপনাকে গুগল অ্যাডসেন্স এ অ্যাপ্লাই করতে হবে। এরপর ৭ দিনের মধ্যে গুগল আপনার অ্যাপ্লাই আপ্রুভ করে দিবে। তখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগের উপর, নিচে, ডানে, বামে, মধ্যখানে অ্যাড লাগাতে পারবেন।

কোন পাঠক যখন আপনার ব্লগ পড়বে। আর আপনার অ্যাড দেখবে। তখন আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হতে শুরু করবে। আর কোন পাঠক যদি আপনার ব্লগের অ্যাডে ক্লিক করে। তাহলে আপনার আরো বেশি টাকা জমা হবে। আপনার ওয়েবসাইটের পাঠক বা ট্রাফিক যত বেশি হবে আপনার আয় তত বেশি হবে। এভাবে প্রথম দিকে আপনার কিছুটা কম হলেও। ধীরে ধীরে প্রতি মাসে আপনার আয় লাখ ছাড়িয়ে যাবে।

২. অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate marketing) এর মাধ্যমে

কোন একটি প্রতিষ্ঠানের পন্য আপনার ব্লগের মাধ্যমে বিক্রি করাকে অ্যাফেলিয়েট বলে। এক্ষেত্রে সেই পন্য আপনার ব্লগের মাধ্যমে বিক্রি হলে আপনি কিছু কমিশন পাবেন। এই প্রক্রিয়াকেই অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং বলে। ধরুন আপনি ফুটবল নিয়ে একটি ব্লগ লিখছেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি ফুটবল, জার্সি, জুতা ব্যাগের অ্যাফেলিয়েট লিংক লাগাতে পারেন। আর লিংক এর মাধ্যমে সেই পন্যগুলি বিক্রি করাতে পারেন।

তাহলে সেই প্রতিষ্ঠান আপনাকে সেই পন্য বিক্রি বাবদ আপনাকে কমিশন দিবে। ধরুন আপনার ব্লগের মাধ্যমে একটি ফুটবল বিক্রি হয়েছে। তার দাম ৩০০০ টাকা। তখন সেই কম্পানী আপনাকে তার ১০ শতাংশ দিল। অর্থাৎ ৩০০ টাকা। এভাবে আপনার মাধ্যমে যতবার ঐ পন্য বিক্রি হবে। আপনি ততবার টাকা দিতেই থাকবে। এটাই আপনার অ্যাফেলিয়েট কমিশন। এটা একেক কম্পানী একেক রকম দেয়। যেমনঃ ৫%, ৮% ইত্যাদি। যে সকল প্রতিষ্ঠান অ্যাফেলিয়েট প্রদান করে।

আপনার ব্লগ যত জনপ্রিয় হবে। আপনার ব্লগের পাঠক যত বেশি হবে। আপনার অ্যাফেলিয়েট কমিশন তত হবে। এই উপায়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্লগ লিখে আপনার ওয়েবসাইটটি জনপ্রিয় হলে একটা সময় দেখা যাবে। আপনার প্রতি মাসে অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা আয় হবে।

৩. স্পন্সরশীপের মাধ্যমে

আপনার ওয়েবসাইট যখন অনেক জনপ্রিয় হবে। যখন প্রতিদিন লাখ লাখ পাঠক আপনার ব্লগ পড়বে। তখন বিভিন্ন কোম্পানী সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগে অ্যাড দিতে আগ্রহী হবে। কারণ তারা তখন চিন্তা করবে। আপনার ওয়েবসাইটে তো অনেক পাঠক নিয়মিত আপনার ব্লগ পড়ে।

তাই তাদের কম্পানীর প্রচারণা আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করতে চাইবে। এক্ষেত্রে তখন সেই কম্পানী বলবে যে তাদের ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপণ আপনার ওয়েবসাইটে দিবে। আর এর বিনিময়ে তারা আপনাকে মাসে ৫০ হাজার বা ১ লাখ টাকা দিবে। এর পরিমাণ আরো কম বা বেশি হতে পারে। এটাকে স্পন্সরশীপ বলে ।

আপনার ব্লগ অনেক জনপ্রিয় হলে বিভিন্ন কোম্পানি আপনার ওয়েবসাইটে স্পন্সরশীপ করাবে। যেমন- গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, বিকাশ ইত্যাদি। এই পদ্ধতিতে আপনি যদি ২ থেকে ৩ টা প্রতিষ্ঠানের স্পন্সরশীপ করাতে পারেন। তাহলে আপনার মাসে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা আয় করা কোন বিষয়ই হবে না।

৪. পন্য বিক্রি করে

আপনি আপনার যেকোন পন্য আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দিয়ে আয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি আপনার পন্য বিষয়ক ব্লগ লিখতে পারেন। আর সেই ব্লগটি যদি ভাল মানের হয়। আর সেটির এসইও যদি অনেক ভাল হয়। তখন আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ট্রাফিক বা পাঠক হলে। আপনি খুব সহজেই আপনার পন্য বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন।

একটি সুন্দর ব্লগ লিখতে যে বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হয়

একটি ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে যে যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবেঃ

  • ব্লগটিতে যেন একটি ভাল মানের কিওয়ার্ড থাকে।
  • ব্লগের কিওয়ার্ড যেন ব্লগের টাইটেলে থাকে। এছাড়া ব্লগের H2 H3 টাইটেলে যেন সেই কিওয়ার্ডটি থাকে।
  • ব্লগের বিভিন্ন অংশ জুড়ে যেন সেই কিওয়ার্ডটি থাকে।
  • ব্লগটি যেন অনেক তথ্যবহুল হয়। আপনার ব্লগ পড়ে যেন পাঠক উপকৃত হয়।
  • ব্লগটি কমপক্ষে ১ হাজার শব্দ বা তার বেশি হতে হবে।
  • এতে যেন রেফারেন্স লিংক থাকে।

উপরের নিয়মে ব্লগ লিখলে সেই ব্লগ খুব তাড়াতাড়ি র‍্যাংক করবে। অর্থাৎ সেই ব্লগ সহজেই পাঠক খুঁজে পাবে।

ব্লগে পাঠক বা ভিজিটর করার উপায়

অনেক অনেক ব্লগ তো লিখছি। কিন্তু তা কেউ পড়ছে না। তাহলে কোন লাভ নেই। কারণ আপনার ব্লগ যদি কেউ না পড়ে তাহলে আপনার টাকা আয় করা সম্ভব না। এর জন্য আপনার ব্লগটিকে সকলের কাছে পৌছাতে হবে। ব্লগটিকে সকলের কাছে পৌছানোর জন্য দুইটি মাধ্যম আছে।

১. এসইও এর মাধ্যমেঃ

একটি ব্লগের এসইও যত ভাল হবে। সেই ব্লগটি তত পাঠক পড়বে। তাই ব্লগ লেখার আগে একটি কিওয়ার্ড নির্ধারণ করতে হবে। কিওয়ার্ড মানে হল যে লিখা দিয়ে মানুষ ব্লগ সার্চ করে।

যেমনঃ আপনি যদি একটি টেক রিলেটেড ব্লগ লিখতে চাচ্ছেন। ব্লগটি হল খুব সহজে কিভাবে ওয়েবসাইট বানাতে হয়। তাহলে এখানে আপনাকে কিওয়ার্ড করতে হবে “কিভাবে ওয়েবসাইট বানাতে হয়”। তখন আপনাকে ব্লগের মধ্যে এই কিওয়ার্ডটি বেশি বেশি করে দিতে হবে। কিওয়ার্ড রিসার্চের দুইটি প্রসিদ্ধ ওয়েবসাইট হলঃ

ব্লগে কিওয়ার্ড রিসার্চ ভাল হলে তখন ব্লগটি সহজেই পাঠকের কাছে পৌছাবে। আর তখন আপনার ব্লগ বা আর্টিকেল সহজেই র‍্যাংক করবে।

২. সোস্যাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেঃ

এর মানে হল ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি। আপনি আপনার ব্লগকে মানুষের কাছে পৌছানোর জন্য ফেসবুক বা টুইটারে একটি পেজ খুলতে পারেন। এরপর সেই পেজে ফলোয়ার বাড়াতে পারেন। এরপর আপনি আপনার ব্লগ বা আর্টিকেলের লিংক সেই পেজ গুলি থেকে শেয়ার করলে যখন আপনার ফলোয়ারেরা সেই লিংকে ক্লিক করবে। তখন আপনার ব্লগে ভিজিটর হবে। এভাবে আপনি খুবই সহজে আপনার ব্লগে পাঠক বা ভিজিটর ঢুকাতে পারবেন।

৩. ফোরাম ওয়েবসাইটের মাধ্যমেঃ

বিভিন্ন ফোরাম ওয়েবসাইটে আপনার ব্লগের লিংক শেয়ার করে আপনার ব্লগের পাঠক বাড়াতে পারেন। এই সকল ফোরাম ওয়েবসাইটগুলিতে প্রতিদিন প্রচুর মানুষ ঢোকে। এই সাইটগুলিতে আপনার ব্লগের লিংক দিয়ে পাঠক বাড়ানো যাবে। এছাড়া বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইটে আপনি আপনার ব্লগের লিংক শেয়ার করতে পারেন। এখান থেকেও আপনি পাঠক বা ভিজিটর পাবেন। কয়েকটি ফোরাম ও প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট হলঃ

কিভবে ব্লগ লিখলে খুব তাড়াতাড়ি ইনকাম করা যায়?

আপনার ব্লগে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ পাঠক বা ভিজিটর না হয় তাহলে আপনার ভাল পরিমাণ আয় করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। আর ভাল পাঠক পাওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য্য সহকারে ব্লগ লিখতে থাকতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যখন অনেক ব্লগ হয়ে যাবে। তখন আপনার ওয়েবসাইটে ভাল মানের ভিজিটর বা ট্রাফিক আসা শুরু করবে।

একটা ব্লগ ওয়েবসাইটে ভাল মানের পাঠক আনার জন্য ৬ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত সময় দিতে হবে। এই সময়ের মধ্যে আপনাকে প্রতিদিন ব্লগ লিখে যেতে হবে। তবে আপনি যদি ট্রেন্ডিং বিষয়ের উপর ব্লগ লেখা শুরু করেন। তাহলে ২ মাসের মধ্যেই আপনি একটা ভাল ট্রাফিক আশা করতে পারেন।

যেমন ধরুন এখন যদি বিশ্বকাপ খেলা শুরু হয়। তাহলে এই খেলা নিয়ে মানুষের আগ্রহ এখন তুঙ্গে থাকবে। আর এই সময় যদি আপনি এই বিশ্বকাপ নিয়ে ব্লগ লেখা শুরু করেন। তাহলে আপনার ব্লগে খুব তাড়াতাড়ি ভিজিটর আসা শুরু করবে। আর আপনার তখন আয় করা শুরু হয়ে যাবে।

ব্লগ লিখে আয় করার জন্য প্রতিদিন কয়টি ব্লগ লিখতে হবে?

এর কোন নির্দিষ্ট সীমা নেই। তবে ব্লগের পরিমাণের থেকে এর কোয়ালিটি বেশি জরুরী। আপনি প্রতিদিন ১টি বা ২টি ব্লগ লিখতে পারেন। তবে তা নিয়িমিত লিখতে হবে। প্রতি মাসে ৪০ থেকে ৫০ টি ব্লগ লিখতে পারলে খুবই ভাল হয়। তাহলে আপনার এই সেক্টর আয় করা অনেক সহজ হবে।

লেখালেখি করে প্রতিমাসে কত টাকা আয় করা যায়?

আপনি যদি খুব ভাল ব্লগ বা আর্টিকেল লিখতে পারেন। তাহলে আপনার জন্য বিভিন্নভাবে আয়ের রাস্তা রয়েছে। শুধুমাত্র ব্লগ লিখে অনেকেই কোটিপতি হয়ে গেছেন। আপনি ব্লগ লিখে গুগল অ্যাডসেন্স, অ্যাফেলিয়েট, স্পন্সরশীপ সহ বিভিন্ন মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

তবে এখানে অনেক লেগে থাকতে হবে, ধৈর্য্য হারালে চলবে না। আপনি যদি লেগে থাকেন তাহলে প্রথম দিকে আয় কিছুটা কম করতে পারবেন। তবে ৬ মাস বা ১ বছর পর থেকে আপনি কয়েক লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

শেষকথা

ব্লগ লিখে আয় করা এখন একটি ভাল মানের পেশা হয়ে গেছে। আপনার যদি ব্লগ বা আর্টিকেল লেখার মত খুব ভাল দক্ষতা থাকে। তাহলে আপনি খুব সহজে ব্লগ লিখে আয় করতে পারবেন। তবে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রমী ও ধৈর্য্যশীল হতে হবে। আর ব্লগে আপনাকে সঠিক তথ্য দিতে হবে।

অবশ্যই পড়ুনঃ

পোস্টটি শেয়ার করুন-